বাংলা নাট্যাঙ্গনের পরিচিত মুখ অপি করিম।
লাক্স ফটোজেনিক সুন্দরী খ্যাত অপি করিম এর পুরো নাম তুহিন আরা অপি করিম।
ধারাবাহিক ও খন্ড নাটকের পাশাপাশি “ব্যাচেলর” ছবিতে অভিনের মাধ্যমে অপি
করিম ব্যাপক দর্শক জনপ্রিয়তা লাভ করেন। বেশ কিছু বিজ্ঞাপনচিত্রেও অপি করিম
মডেল হিসেবে অভিনয় করেন। তিনি ১৯৭৯ সালের ১লা মে জন্মগ্রহণ করেন।
অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ
(এআইইউবি) এর শিক্ষকতাও করেন।
গুণী
এই অভিনেত্রীর পছন্দের তালিকায় রয়েছে ঘুরে বেড়ানো। বাইরের খাবারগুলোর
মধ্যে তার প্রিয় খাবার হলো চটপটি। অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি নাচও করেন।
অপি
করিম সর্বপ্রথম শিশু শিল্পী হিসেবে বিখ্যাত ধারাবাহিক “সকাল সন্ধ্যায়”
অভিনয় করেন। এই ধারাবাহিকে তার চরিত্রের নাম ছিল পারুল। এরপর তিনি অনেকদিন
অভিনয়ের বাইরে ছিলেন। এরপর তিনি “আনন্দধারা” ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে মডেল
হিসেবে ফিরে আসেন। এই আনন্দধারা ম্যাগাজিনের মাধ্যমেই ১৯৯৯ সালে অপি করিম
মিস ফটোজেনিক পুরষ্কারে ভূষিত হন।
অপি করিম অভিনীত অন্যান্য নাটকসমূহ:
- পেছনে সবুজ গ্রাম
- রূপোর আংটি
- ভালোবাসা এমনি হয়
- শ্রেষ্ঠ এবং ক্রীতদাস
- তিন জোড়া মন
- রক্তকরবী
অপি করিমের একটি সাক্ষাৎকার:
প্রশ্ন: মঞ্চে প্রথম নাটক
অপি: রক্তকরবী, ২০০১ সালের ৩০ নভেম্বর।
প্রশ্ন: ‘রক্তকরবী’ নাটকের প্রিয় সংলাপ—
অপি: রক্তকরবী নাটকে অধ্যাপকের সংলাপটা আমার খুব প্রিয়: বাঘকে খেয়ে বাঘ কখনো বড় হয় না, কেবল মানুষই মানুষকে খেয়ে ফুলে ওঠে।
প্রশ্ন: আলাদিনের দৈত্যের কাছে তিনটি ইচ্ছা—
অপি: বাংলাদেশের যানজট ও সন্ত্রাস দূর হবে; আমার একটা পিএইচডি ডিগ্রি এবং মিষ্টি, আইসক্রিম, চকলেট খাব কিন্তু মোটা হব না।
প্রশ্ন: আয়নায় নিজেকে দেখে ভাবি—
অপি: বড় হচ্ছি, বুদ্ধি কি আদৌ হচ্ছে!
প্রশ্ন: অবসরের সঙ্গী—
অপি: ইন্টারনেট।
প্রশ্ন: আমার পরান যাহা চায়—
অপি: বিশ্বভ্রমণে যেতে চায়।
প্রশ্ন: যে কারণে অভিনয় করি—
অপি: পৃথিবীর সবাই তো অভিনেতা, তাই আমিও অভিনয় করি।
প্রশ্ন: আমার প্রিয় মুখ—
অপি: আমার মা।
প্রশ্ন: নিজেকে টিভির পর্দায় দেখলে ভাবি—
অপি: কেন এই ভদ্রমহিলা টেলিভিশনে আসে!
প্রশ্ন: প্রথম দিন ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে যা মনে হয়েছিল—
অপি: সে অনেক ছোটবেলায় প্রথম ক্যামেরার সামনে দাঁড়াই। তখন বয়স মাত্র আড়াই বছর। সে সময় কিছুই মনে হয়নি। আর এখন ক্যামেরার সামনে দাঁড়ালে পা ঠকঠক করে কাঁপে।
প্রশ্ন: এ দেশে যাঁদের অভিনয় আমাকে মুগ্ধ করে—
অপি: জয়া আহসান, আবুল হায়াত।
প্রশ্ন: সব সময় সঙ্গে রাখি—
অপি: নিজেকে।
প্রশ্ন: যার জন্য জীবনবাজি রাখতে পারি—
অপি: তোমার জন্য ধরেছি আমার সর্বস্ব বাজি।
প্রশ্ন: নিজের সেরা রান্না—
অপি: রান্না একদমই করতে পারি না, তবে যেকোনো কিছু সিদ্ধ করতে পারি।
প্রশ্ন: সামনে যে কাজটি করব ভাবছি—
অপি: মাস্টার্স শেষ করে যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হওয়ার আবেদন করব।
প্রশ্ন: সবার চেয়ে আপন যে জন—
অপি: বই।
প্রশ্ন: স্থপতি অপি করিমের স্বপ্ন—
অপি: অভিনেত্রী অপি করিমের মতো সফল স্থপতি হতে চাই।
প্রশ্ন: আমার হাসি নিয়ে শোনা সেরা মন্তব্য—
অপি: আমার এক চাচা বলেছিলেন, আমার হাসি দুই নেত্রীর মধ্যে সেতুবন্ধ তৈরি করতে পারে।
প্রশ্ন: এ মুহূর্তে যে গাইতে ইচ্ছে করছে—
অপি: প্যাস্টেলে আঁকা ঘরবাড়ি, কাঠকয়লায় বর্ণমালা, ধানখেতে বই ছিঁড়ে ফেলি, শেষ হয়ে যায় অঙ্ক কষা হাওয়ায়।
অপি: রক্তকরবী, ২০০১ সালের ৩০ নভেম্বর।
প্রশ্ন: ‘রক্তকরবী’ নাটকের প্রিয় সংলাপ—
অপি: রক্তকরবী নাটকে অধ্যাপকের সংলাপটা আমার খুব প্রিয়: বাঘকে খেয়ে বাঘ কখনো বড় হয় না, কেবল মানুষই মানুষকে খেয়ে ফুলে ওঠে।
প্রশ্ন: আলাদিনের দৈত্যের কাছে তিনটি ইচ্ছা—
অপি: বাংলাদেশের যানজট ও সন্ত্রাস দূর হবে; আমার একটা পিএইচডি ডিগ্রি এবং মিষ্টি, আইসক্রিম, চকলেট খাব কিন্তু মোটা হব না।
প্রশ্ন: আয়নায় নিজেকে দেখে ভাবি—
অপি: বড় হচ্ছি, বুদ্ধি কি আদৌ হচ্ছে!
প্রশ্ন: অবসরের সঙ্গী—
অপি: ইন্টারনেট।
প্রশ্ন: আমার পরান যাহা চায়—
অপি: বিশ্বভ্রমণে যেতে চায়।
প্রশ্ন: যে কারণে অভিনয় করি—
অপি: পৃথিবীর সবাই তো অভিনেতা, তাই আমিও অভিনয় করি।
প্রশ্ন: আমার প্রিয় মুখ—
অপি: আমার মা।
প্রশ্ন: নিজেকে টিভির পর্দায় দেখলে ভাবি—
অপি: কেন এই ভদ্রমহিলা টেলিভিশনে আসে!
প্রশ্ন: প্রথম দিন ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে যা মনে হয়েছিল—
অপি: সে অনেক ছোটবেলায় প্রথম ক্যামেরার সামনে দাঁড়াই। তখন বয়স মাত্র আড়াই বছর। সে সময় কিছুই মনে হয়নি। আর এখন ক্যামেরার সামনে দাঁড়ালে পা ঠকঠক করে কাঁপে।
প্রশ্ন: এ দেশে যাঁদের অভিনয় আমাকে মুগ্ধ করে—
অপি: জয়া আহসান, আবুল হায়াত।
প্রশ্ন: সব সময় সঙ্গে রাখি—
অপি: নিজেকে।
প্রশ্ন: যার জন্য জীবনবাজি রাখতে পারি—
অপি: তোমার জন্য ধরেছি আমার সর্বস্ব বাজি।
প্রশ্ন: নিজের সেরা রান্না—
অপি: রান্না একদমই করতে পারি না, তবে যেকোনো কিছু সিদ্ধ করতে পারি।
প্রশ্ন: সামনে যে কাজটি করব ভাবছি—
অপি: মাস্টার্স শেষ করে যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হওয়ার আবেদন করব।
প্রশ্ন: সবার চেয়ে আপন যে জন—
অপি: বই।
প্রশ্ন: স্থপতি অপি করিমের স্বপ্ন—
অপি: অভিনেত্রী অপি করিমের মতো সফল স্থপতি হতে চাই।
প্রশ্ন: আমার হাসি নিয়ে শোনা সেরা মন্তব্য—
অপি: আমার এক চাচা বলেছিলেন, আমার হাসি দুই নেত্রীর মধ্যে সেতুবন্ধ তৈরি করতে পারে।
প্রশ্ন: এ মুহূর্তে যে গাইতে ইচ্ছে করছে—
অপি: প্যাস্টেলে আঁকা ঘরবাড়ি, কাঠকয়লায় বর্ণমালা, ধানখেতে বই ছিঁড়ে ফেলি, শেষ হয়ে যায় অঙ্ক কষা হাওয়ায়।