Mita noor - মিতা নূর
অভিনেত্রী মিতা নূর বাংলাদেশের একজন নাট্য অভিনেতা। দু’যুগেরও বেশি সময় ধরে মিডিয়ায় কাজ করেছেন মিতা নূর।
জন্ম
২৮ সেপ্টেম্বর তারিখে মিতা নূর জন্মগ্রহন করেন।
ব্যক্তিগত জীবন
মিতা নূরের স্বামী শাহানূর রহমান রানা। ১৯৮৮ সালে শাহানুর রহমান রানাকে বিয়ে করেন তিনি। রানা লিয়ান ফ্যাশান এবং ইমেজ ডিজাইন বায়িং হাউজের সিইও। ব্যক্তিগত জীবনে দুই সন্তানের জননী ছিলেন এই অভিনেত্রী। বড় ছেলে শেহজাদ নূর তাইস প্রিয় ১৯৯৬ সালে ২৯ অক্টোবর জন্ম নেয়। আর ছোট ছেলে সাদমান নূর পৃথিবী জন্ম নেয় ২০০১ সালের ১০ সেপ্টেম্বর। তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র শেহজাদ নূর তাইস প্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষা পিএইচপির সর্বোচ্চ পেশাদারি স্বীকৃতি ‘জেন্ড সার্টিফায়েড প্রকৌশলী ২০১১’ অর্জন করে সর্বকনিষ্ঠ হিসেবে। মিতা নূরের বাবা ফজলুর রহমান।
মিতা নূরের স্বামী শাহানূর রহমান রানা। ১৯৮৮ সালে শাহানুর রহমান রানাকে বিয়ে করেন তিনি। রানা লিয়ান ফ্যাশান এবং ইমেজ ডিজাইন বায়িং হাউজের সিইও। ব্যক্তিগত জীবনে দুই সন্তানের জননী ছিলেন এই অভিনেত্রী। বড় ছেলে শেহজাদ নূর তাইস প্রিয় ১৯৯৬ সালে ২৯ অক্টোবর জন্ম নেয়। আর ছোট ছেলে সাদমান নূর পৃথিবী জন্ম নেয় ২০০১ সালের ১০ সেপ্টেম্বর। তাঁর জ্যেষ্ঠ পুত্র শেহজাদ নূর তাইস প্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষা পিএইচপির সর্বোচ্চ পেশাদারি স্বীকৃতি ‘জেন্ড সার্টিফায়েড প্রকৌশলী ২০১১’ অর্জন করে সর্বকনিষ্ঠ হিসেবে। মিতা নূরের বাবা ফজলুর রহমান।
অভিনয় জীবন
১৯৮৯ সালের ০৬ জানুয়ারি বাংলাদেশ টেলিভিশনে সাপ্তাহিক নাটক ‘ সাগর সেচা সাধ’ নাটকে অভিনয়ের মধ্যদিয়ে একজন অভিনেত্রী হিসেবে মিতা নূরের অভিষেক হয়। এই নাটকে তার বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন প্রয়াত ফজলুল পাশা। নাটকটি প্রযোজনা করেছিলেন শেখ রিয়াজউদ্দিন বাদশা। তবে ১৯৯২ সালে আফজাল হোসেনের নির্দেশনায় অলিম্পিক ব্যাটারির বিজ্ঞাপনে মডেল হয়ে ব্যাপক তারকাখ্যাতি পান। এই বিজ্ঞাপনের ‘আলো আলো বেশি আলো’ জিঙ্গেলটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো।
১৯৮৯ সালের ০৬ জানুয়ারি বাংলাদেশ টেলিভিশনে সাপ্তাহিক নাটক ‘ সাগর সেচা সাধ’ নাটকে অভিনয়ের মধ্যদিয়ে একজন অভিনেত্রী হিসেবে মিতা নূরের অভিষেক হয়। এই নাটকে তার বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন প্রয়াত ফজলুল পাশা। নাটকটি প্রযোজনা করেছিলেন শেখ রিয়াজউদ্দিন বাদশা। তবে ১৯৯২ সালে আফজাল হোসেনের নির্দেশনায় অলিম্পিক ব্যাটারির বিজ্ঞাপনে মডেল হয়ে ব্যাপক তারকাখ্যাতি পান। এই বিজ্ঞাপনের ‘আলো আলো বেশি আলো’ জিঙ্গেলটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো।
নির্মাতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ
টিভি নাটকে অভিনয় ও মডেলিংয়ের পথ ধরে ২০১১ সালে নাট্য নির্মাতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন মিতা নূর। ওই বছর ‘চৌঙ্গালি’ নামের একটি খণ্ড নাটক নির্মাণ করেন তিনি।
টিভি নাটকে অভিনয় ও মডেলিংয়ের পথ ধরে ২০১১ সালে নাট্য নির্মাতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন মিতা নূর। ওই বছর ‘চৌঙ্গালি’ নামের একটি খণ্ড নাটক নির্মাণ করেন তিনি।
মৃত্যু
২০১৩ সালের ১ জুলাই রাজধানীর গুলশানের নিজ বাসা থেকে মিতা নূর আত্নহত্যা করেন। আত্নহত্যা বিষয়ে একটি সূত্র হতে জানা যায় যে, স্বামীর পরকীয়া কে মেনে নিতে না পেরেই মিতা নূর আত্নহত্যার পথ বেছে নেন।
২০১৩ সালের ১ জুলাই রাজধানীর গুলশানের নিজ বাসা থেকে মিতা নূর আত্নহত্যা করেন। আত্নহত্যা বিষয়ে একটি সূত্র হতে জানা যায় যে, স্বামীর পরকীয়া কে মেনে নিতে না পেরেই মিতা নূর আত্নহত্যার পথ বেছে নেন।