Diabetes - শিশু ও তরুনদের ডায়াবেটিস
ডায়াবেটিস এমন এক বিশ্বজোড়া সমস্যা যার রয়েছে সমাজ, মানুষ ও অর্থনীতির ওপর বিধ্বংসী প্রভাব। বর্তমানে বিশ্বজুড়ে ডায়াবেটিস রোগী সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ২৫০ মিলিয়ন। প্রতিবছর এতে যোগ হচ্ছে নতুন সাত মিলিয়ন রোগী। একে প্রতিহত করার উদ্যোগ না নিলে, অনুমান আগামী প্রজন্মে এ সংখ্যা হয়ে দাঁড়াবে ৩৮০ মিলিয়নে। এই নীরব ঘাতক প্রতি ১০ সেকেন্ডে প্রাণ হরণ করছে একজন মানুষের। এই রোগ এমন এক মহামারি আকারে এগোচ্ছে, যা বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্য পরিচর্যাব্যবস্থার জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে। পৃথিবীর আদিম অধিবাসীকে নিশ্চিহ্ন করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে, ধ্বংস করছে গোটা অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে। ডায়াবেটিস বেড়ে চলেছে শিশু ও তরুণদের মধ্যে। বাড়ছে এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, ওসেনিয়া, ক্যারারিয়ান অঞ্চলে বয়স্কদের মধ্যেও।
অথচ এ রোগের মহামারি মোকাবিলা করার মতো জ্ঞান আমাদের রয়েছে। ডায়াবেটিসের কারণে দুর্ভোগ ও অকালমৃত্যু রোধ করা তেমন কঠিন ব্যাপার নয়। জটিলতাগুলো প্রতিরোধ করতে বা এর গতি শ্লথ করার সাশ্রয়ী কলাকৌশল আমাদের আয়ত্তের মধ্যে রয়েছে। ডায়াবেটিস নিরাময় করা যায় না, তবে একে নিয়ন্ত্রণ করা যায় সম্পূর্ণভবে; টাইপ-২ ডায়াবেটিস অনেকটাই প্রতিরোধ করা সম্ভব। সরকার ও বেসরকারি সংস্থা এ জন্য প্রবর্তন করতে পারে সাশ্রয়ী কম খরচের কৌশল-খাওয়া-দাওয়া পরিবর্তন করে, শরীরচর্চা বাড়িয়ে, জীবনযাপনে পরিবর্তন এনে এই রোগের অগ্রগতি রোধ করা সম্ভব। বাংলাদেশ ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন এ লক্ষ্যে নিয়েছে অগ্রণী ভূমিকা। সরকারও এখন অনেক বেশি উদ্যোগী।
প্রতিবছর এ দিবস উদযাপনের একটি থিম বা প্রতিপাদ্য বিষয় থাকে। এ বছরের থিম হলো ‘শিশু ও তরুণদের মধ্যে ডায়াবেটিস’। ২০০৭ ও ২০০৮ সাল ধরে চলবে এ লক্ষ্যে অভিযান। এ বছর ধরে শিশুদের জন্য অর্থ বরাদ্দের চেষ্টা চলবে। ডায়াবেটিসের সতর্ক সংকেত সম্পর্কে আরও সচেতনতা সৃষ্টি করা হবে। শিশুদের ডায়াবেটিসের একটি মারাত্মক জটিলতা ‘ডায়াবেটিস কিটোএসিডোসিস’ হ্রাস করার উদ্যোগ নেওয়া হবে এবং এসব উদ্যোগকে সহায়তা দেওয়া হবে। শিশুদের মধ্যে টাইপ-২ ডায়াবেটিস প্রতিরোধে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনকে উৎসাহিত করা হবে।
এ বছর বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছে জাতিসংঘ। সে বিবেচনায় এ দিবসের লোগো নির্বাচন করা হয়েছে আকাশি নীল বৃত্ত। এই দিবসের এবারের ্লোগান ‘যুক্ত হন সবাই ডায়াবেটিসের জন্য’, এর সঙ্গে এ চিহ্নটি সংগতিপূর্ণ। ডায়াবেটিস রোগকে পরাভূত করার জন্য বিশ্বজুড়ে একত্র লড়াইকে তাৎপর্যবহ করার জন্য আকাশি নীল এ বৃত্তটি যথাযথ। এই চিহ্নের তাৎপর্য ইতিবাচকঃ বৃত্তটি জীবন ও স্বাস্থ্যের চিহ্ন। নীল রংটি নীল আকাশের প্রতিফলন, যে আকাশ একত্র করে বিশ্বের সব দেশকে। জাতিসংঘের পতাকার রংও নীল।
আমাদের শরীরের ভেতর একটি যন্ত্র হলো অগ্ন্যাশয়। অগ্ন্যাশয়ের বিটাকোষ থেকে নিঃসৃত হরমোন ইনসুলিনের কাজ হলো রক্ত থেকে গ্লুকোজ কোষের ভেতর ঢুকতে সাহায্য করা, সেই গ্লুকোজ দহন হয়ে তৈরি হয় শক্তি। ইনসুলিন উৎপাদন ব্যর্থ হলে বা ইনসুলিনের কার্যকারিতা নষ্ট হলে রক্তে বেড়ে যায় গ্লুকোজের মান। এর চিকিৎসা না হলে ক্রমে ক্রমে দেহের দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতি হয়, নিষ্ক্রিয় হয়ে যেতে পার দেহের নানা যন্ত্র।
মূলত ডায়াবেটিস দু ধরনের
টাইপ-১ ডায়াবেটিসঃ এই রোগে অগ্ন্যাশয়ের যে কোষগুলো ইনসুলিন তৈরি করে সেগুলো ধ্বংস হয়ে যায়। পরিণতিতে যাদের টাইপ-১ ডায়াবেটিস আছে তাদের ইনসুলিন লক্ষণ হয় অতি সামান্য, অনেক সময় হয়ই না। বেঁচে থাকার জন্য এসব রোগীকে অবশ্যই নিতে হয় ইনসুলিন ইনজেকশন অথবা ইনসুলিন পাম্প। আজকাল শ্বাসের মাধ্যমে ইনসুলিন গ্রহণের চেষ্টা চলছে। এ ধরনের ডায়াবেটিসের অন্য নাম ‘তরুণ-বহুমূত্র’, বেশি হয় শিশু ও কম বয়সীদের।
টাইপ-২ ডাযাবেটিসঃ এ ধরনের ডায়াবেটিসের মূলে রয়েছে ‘ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স’। যাদের টাইপ-২ ডায়াবেটিস হয় তাদের যে ইনসুলিন উৎপন্ন হয়, সেই ইনসুলিনও শরীরে ব্যবহার করতে ব্যর্থ হয়। একে মোকাবিলা করার প্রথম ধাপ হলো ঠিকমতো খাওয়া ও ব্যায়াম। আবার অনেক সময় এর জন্য প্রয়োজন হয় মুখে খাবার ওষুধ, এমনকি ইনসুলিন ইনজেকশনও। বিশ্বজুড়ে যে ২৪৮ মিলিয়ন ডায়াবেটিসের রোগী রয়েছে তাদের ৯০ শতাংশের বেশি হলো টাইপ-২ ডায়াবেটিস।
টাইপ-১ ও টাইপ-২ ডায়াবেটিস দুটোই গুরুতর। এদের দুটোই শিশু ও তরুণদের হয়, তাই ডায়াবেটিসের সতর্ক সংকেত জানা খুবই প্রয়োজন।
তৃতীয় এক ধরনের ডায়াবেটিস রয়েছে, যা গর্ভকালে অনেক মহিলার হয়ে থাকে। আছে অন্য ধরনের ডায়াবেটিস, যা বিরল।
এমন কিছু শিশু রয়েছে, যাদের ডায়াবেটিস হয়েছে তবে, এতে রয়েছে টাইপ-১ ও টাইপ-২ ডায়াবেটিসের লক্ষণ উপসর্গের মিশ্রণ-একে সংকর ডায়াবেটিসও বলে অনেকে। শিশু ও তরুণদের মধ্যে ওজন বাড়া ও স্থূলতা বাড়ার সঙ্গে এর সংযোগ রয়েছে। মৃদু ডায়াবেটিস বলে কিছু নেই।
ডায়াবেটিসের সতর্ক সংকেতঃ ঘন ঘন প্রস্রাব, অতিরিক্ত পিপাসা, অতিরিক্ত ক্ষুধা, ওজন হানি, ক্লান্তি, মনোযোগের অভাব, উৎসাহের অভাব, ঝাপসা দৃষ্টি, বমি ও পেটে ব্যথা (অনেকের ফ্লু বলে ভ্রম)। যেসব শিশুর টাইপ-২ ডায়াবেটিস হয় তাদের মধ্যে এ লক্ষণ÷লো নাও থাকতে পারে বা মুদু হতে পারে।
জটিলতা হতে পারে ডায়াবেটিস থেকেঃ রোগটি হলো ক্রনিক জীবনব্যাপী রোগ, যার জন্য প্রয়োজন সতর্ক মনিটরিং ও নিয়ন্ত্রণ। প্রয়োজনে সঠিক ব্যবস্থাপনা। তা না হলে অনেক সময় সৃষ্টি হতে পারে জটিলতা, নিষ্ক্রিয় হয়ে যেতে পারে দেহের যন্ত্র।
হূদরোগ ও রক্তবাহ রোগঃ করোনারি হূদরোগ, হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোক।
কিডনির রোগঃ কিডনি নিষ্ক্রিয় হতে পারে। প্রয়োজন হতে পারে ডায়ালিসিন ও কিডনি সংস্থাপন। চোখের রোগঃ অক্ষিপটের ক্ষতি থেকে অন্ধত্ব পর্যন্ত।
লেখকঃ অধ্যাপক শুভাগত চৌধুরী
উৎসঃ দৈনিক প্রথম আলো, ১৪ নভেম্বর ২০০৭
অথচ এ রোগের মহামারি মোকাবিলা করার মতো জ্ঞান আমাদের রয়েছে। ডায়াবেটিসের কারণে দুর্ভোগ ও অকালমৃত্যু রোধ করা তেমন কঠিন ব্যাপার নয়। জটিলতাগুলো প্রতিরোধ করতে বা এর গতি শ্লথ করার সাশ্রয়ী কলাকৌশল আমাদের আয়ত্তের মধ্যে রয়েছে। ডায়াবেটিস নিরাময় করা যায় না, তবে একে নিয়ন্ত্রণ করা যায় সম্পূর্ণভবে; টাইপ-২ ডায়াবেটিস অনেকটাই প্রতিরোধ করা সম্ভব। সরকার ও বেসরকারি সংস্থা এ জন্য প্রবর্তন করতে পারে সাশ্রয়ী কম খরচের কৌশল-খাওয়া-দাওয়া পরিবর্তন করে, শরীরচর্চা বাড়িয়ে, জীবনযাপনে পরিবর্তন এনে এই রোগের অগ্রগতি রোধ করা সম্ভব। বাংলাদেশ ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন এ লক্ষ্যে নিয়েছে অগ্রণী ভূমিকা। সরকারও এখন অনেক বেশি উদ্যোগী।
প্রতিবছর এ দিবস উদযাপনের একটি থিম বা প্রতিপাদ্য বিষয় থাকে। এ বছরের থিম হলো ‘শিশু ও তরুণদের মধ্যে ডায়াবেটিস’। ২০০৭ ও ২০০৮ সাল ধরে চলবে এ লক্ষ্যে অভিযান। এ বছর ধরে শিশুদের জন্য অর্থ বরাদ্দের চেষ্টা চলবে। ডায়াবেটিসের সতর্ক সংকেত সম্পর্কে আরও সচেতনতা সৃষ্টি করা হবে। শিশুদের ডায়াবেটিসের একটি মারাত্মক জটিলতা ‘ডায়াবেটিস কিটোএসিডোসিস’ হ্রাস করার উদ্যোগ নেওয়া হবে এবং এসব উদ্যোগকে সহায়তা দেওয়া হবে। শিশুদের মধ্যে টাইপ-২ ডায়াবেটিস প্রতিরোধে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনকে উৎসাহিত করা হবে।
এ বছর বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছে জাতিসংঘ। সে বিবেচনায় এ দিবসের লোগো নির্বাচন করা হয়েছে আকাশি নীল বৃত্ত। এই দিবসের এবারের ্লোগান ‘যুক্ত হন সবাই ডায়াবেটিসের জন্য’, এর সঙ্গে এ চিহ্নটি সংগতিপূর্ণ। ডায়াবেটিস রোগকে পরাভূত করার জন্য বিশ্বজুড়ে একত্র লড়াইকে তাৎপর্যবহ করার জন্য আকাশি নীল এ বৃত্তটি যথাযথ। এই চিহ্নের তাৎপর্য ইতিবাচকঃ বৃত্তটি জীবন ও স্বাস্থ্যের চিহ্ন। নীল রংটি নীল আকাশের প্রতিফলন, যে আকাশ একত্র করে বিশ্বের সব দেশকে। জাতিসংঘের পতাকার রংও নীল।
আমাদের শরীরের ভেতর একটি যন্ত্র হলো অগ্ন্যাশয়। অগ্ন্যাশয়ের বিটাকোষ থেকে নিঃসৃত হরমোন ইনসুলিনের কাজ হলো রক্ত থেকে গ্লুকোজ কোষের ভেতর ঢুকতে সাহায্য করা, সেই গ্লুকোজ দহন হয়ে তৈরি হয় শক্তি। ইনসুলিন উৎপাদন ব্যর্থ হলে বা ইনসুলিনের কার্যকারিতা নষ্ট হলে রক্তে বেড়ে যায় গ্লুকোজের মান। এর চিকিৎসা না হলে ক্রমে ক্রমে দেহের দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতি হয়, নিষ্ক্রিয় হয়ে যেতে পার দেহের নানা যন্ত্র।
মূলত ডায়াবেটিস দু ধরনের
টাইপ-১ ডায়াবেটিসঃ এই রোগে অগ্ন্যাশয়ের যে কোষগুলো ইনসুলিন তৈরি করে সেগুলো ধ্বংস হয়ে যায়। পরিণতিতে যাদের টাইপ-১ ডায়াবেটিস আছে তাদের ইনসুলিন লক্ষণ হয় অতি সামান্য, অনেক সময় হয়ই না। বেঁচে থাকার জন্য এসব রোগীকে অবশ্যই নিতে হয় ইনসুলিন ইনজেকশন অথবা ইনসুলিন পাম্প। আজকাল শ্বাসের মাধ্যমে ইনসুলিন গ্রহণের চেষ্টা চলছে। এ ধরনের ডায়াবেটিসের অন্য নাম ‘তরুণ-বহুমূত্র’, বেশি হয় শিশু ও কম বয়সীদের।
টাইপ-২ ডাযাবেটিসঃ এ ধরনের ডায়াবেটিসের মূলে রয়েছে ‘ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স’। যাদের টাইপ-২ ডায়াবেটিস হয় তাদের যে ইনসুলিন উৎপন্ন হয়, সেই ইনসুলিনও শরীরে ব্যবহার করতে ব্যর্থ হয়। একে মোকাবিলা করার প্রথম ধাপ হলো ঠিকমতো খাওয়া ও ব্যায়াম। আবার অনেক সময় এর জন্য প্রয়োজন হয় মুখে খাবার ওষুধ, এমনকি ইনসুলিন ইনজেকশনও। বিশ্বজুড়ে যে ২৪৮ মিলিয়ন ডায়াবেটিসের রোগী রয়েছে তাদের ৯০ শতাংশের বেশি হলো টাইপ-২ ডায়াবেটিস।
টাইপ-১ ও টাইপ-২ ডায়াবেটিস দুটোই গুরুতর। এদের দুটোই শিশু ও তরুণদের হয়, তাই ডায়াবেটিসের সতর্ক সংকেত জানা খুবই প্রয়োজন।
তৃতীয় এক ধরনের ডায়াবেটিস রয়েছে, যা গর্ভকালে অনেক মহিলার হয়ে থাকে। আছে অন্য ধরনের ডায়াবেটিস, যা বিরল।
এমন কিছু শিশু রয়েছে, যাদের ডায়াবেটিস হয়েছে তবে, এতে রয়েছে টাইপ-১ ও টাইপ-২ ডায়াবেটিসের লক্ষণ উপসর্গের মিশ্রণ-একে সংকর ডায়াবেটিসও বলে অনেকে। শিশু ও তরুণদের মধ্যে ওজন বাড়া ও স্থূলতা বাড়ার সঙ্গে এর সংযোগ রয়েছে। মৃদু ডায়াবেটিস বলে কিছু নেই।
ডায়াবেটিসের সতর্ক সংকেতঃ ঘন ঘন প্রস্রাব, অতিরিক্ত পিপাসা, অতিরিক্ত ক্ষুধা, ওজন হানি, ক্লান্তি, মনোযোগের অভাব, উৎসাহের অভাব, ঝাপসা দৃষ্টি, বমি ও পেটে ব্যথা (অনেকের ফ্লু বলে ভ্রম)। যেসব শিশুর টাইপ-২ ডায়াবেটিস হয় তাদের মধ্যে এ লক্ষণ÷লো নাও থাকতে পারে বা মুদু হতে পারে।
জটিলতা হতে পারে ডায়াবেটিস থেকেঃ রোগটি হলো ক্রনিক জীবনব্যাপী রোগ, যার জন্য প্রয়োজন সতর্ক মনিটরিং ও নিয়ন্ত্রণ। প্রয়োজনে সঠিক ব্যবস্থাপনা। তা না হলে অনেক সময় সৃষ্টি হতে পারে জটিলতা, নিষ্ক্রিয় হয়ে যেতে পারে দেহের যন্ত্র।
হূদরোগ ও রক্তবাহ রোগঃ করোনারি হূদরোগ, হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোক।
কিডনির রোগঃ কিডনি নিষ্ক্রিয় হতে পারে। প্রয়োজন হতে পারে ডায়ালিসিন ও কিডনি সংস্থাপন। চোখের রোগঃ অক্ষিপটের ক্ষতি থেকে অন্ধত্ব পর্যন্ত।
লেখকঃ অধ্যাপক শুভাগত চৌধুরী
উৎসঃ দৈনিক প্রথম আলো, ১৪ নভেম্বর ২০০৭